অসাংবিধানিক সংস্থা/বিধিবদ্ধ সংস্থা MCQ Quiz in বাংলা - Objective Question with Answer for Non-Constitutional Bodies/Statutory bodies - বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন [PDF]

সঠিক উত্তর হল 17 ডিসেম্বর, 2013।

Key Points

• লোকপাল এবং লোকায়ুক্ত আইন, 2013, ভারতের সংসদ দ্বারা 17 ডিসেম্বর, 2013-এ পাস হয়েছিল।
• আইনটি 16 জানুয়ারী, 2014-এ কার্যকর হয়েছিল।
• লোকপাল (কেন্দ্রীয়) এবং লোকায়ুক্ত (রাজ্য) জনসেবকদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের মোকাবিলা করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
• আইনটি শাসনে জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতা বাড়ানোর জন্য কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য উভয় স্তরে একটি দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা তৈরির আদেশ দেয়।
• কেন্দ্রীয় স্তরে লোকপাল প্রধানমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্যদের সহ সরকারি কর্মকর্তাদের জড়িত দুর্নীতির ঘটনাগুলি অনুসন্ধান করতে পারে।

Additional Information

• লোকপাল (কেন্দ্রীয় দুর্নীতিবিরোধী ন্যায়পাল)
  • লোকপাল একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা যা কেন্দ্রীয় স্তরে সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করে।
  • এটি কেন্দ্রীয় সরকারের এখতিয়ারভুক্ত মন্ত্রী, আমলা এবং অন্যান্য কর্মকর্তাদের জড়িত মামলাগুলি তদন্ত করার ক্ষমতা রাখে।
  • এই কার্যালয়টির উদ্দেশ্য হল উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা যাতে দুর্নীতিবিরোধী আইন থেকে রেহাই না পান তা নিশ্চিত করা।
• লোকায়ুক্ত (রাজ্য দুর্নীতিবিরোধী ন্যায়পাল)
  • লোকপালের অনুরূপ, রাজ্য সরকারগুলির মধ্যে দুর্নীতি মোকাবিলা করার জন্য রাজ্য স্তরে লোকায়ুক্তদের নিয়োগ করা হয়।
  • রাজ্য সরকারগুলি আইন অনুযায়ী লোকায়ুক্ত নিয়োগ করতে উৎসাহিত হলেও, এটি বাধ্যতামূলক নয়।
  • প্রতিটি রাজ্যের লোকায়ুক্ত রাজ্য-স্তরের কর্মকর্তাদের জড়িত দুর্নীতির সাথে সম্পর্কিত অভিযোগ এবং অভাবগুলি মোকাবিলা করার জন্য দায়বদ্ধ।

সঠিক উত্তর হল জওহর লাল নেহেরু।Key Points

ভারতে পরিকল্পনা কমিশন:

• পরিকল্পনা কমিশন সরাসরি ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রিপোর্ট করছিল।
• এটি 15ই মার্চ 1950 সালে প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু এর সাথে চেয়ারম্যান হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
   
• পরিকল্পনা কমিশন সংবিধান বা সংবিধি থেকে তার সৃষ্টি করেনি তবে এটি কেন্দ্রীয়/কেন্দ্র সরকারের একটি বাহু ছিল।
• 1950 সালের মার্চ মাসে ভারত সরকারের একটি রেজোলিউশনের মাধ্যমে পরিকল্পনা কমিশন গঠন করা হয়েছিল।
• সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল দেশের সম্পদের উৎপাদনশীল শোষণের মাধ্যমে ভারতীয়দের জীবনযাত্রার মান দ্রুত বৃদ্ধি করা, উৎপাদন বৃদ্ধি করা এবং সমাজের সেবায় প্রত্যেকের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ নিশ্চিত করা।
• প্রধানমন্ত্রী পরিকল্পনা কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন, যেটি জাতীয় উন্নয়ন পরিষদের সার্বিক নির্দেশনায় কাজ করত।
• কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান এবং পূর্ণ-সময়ের সদস্যরা, একটি যৌগিক সংস্থা হিসাবে, পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, বার্ষিক পরিকল্পনা, রাজ্য পরিকল্পনা, মনিটরিং প্ল্যান প্রোগ্রাম, প্রকল্প এবং স্কিম প্রণয়নের জন্য বিষয় বিভাগগুলিকে পরামর্শ ও নির্দেশনা প্রদান করেন।
• পরিকল্পনা কমিশন, যদিও আর সক্রিয় ছিল না (যেহেতু এটি NITI আয়োগ দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছিল), ভারতে নীতিনির্ধারণ এবং শাসনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ছিল।

সঠিক উত্তর হল পদাধিকার সভাপতি।

Key Points

• ভারতের প্রধানমন্ত্রী এর অস্তিত্বের সময় (1950-2014) পরিকল্পনা কমিশনের পদাধিকার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
• পরিকল্পনা কমিশন ভারত সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল যা ভারতের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা এবং বিভিন্ন অর্থনৈতিক নীতি তৈরি করেছিল।
• পদাধিকার সভাপতির ভূমিকা ছিল জাতীয় পরিকল্পনার রূপরেখা তৈরি এবং বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কৌশলগত দিকনির্দেশনা প্রদান করা।
• পদাধিকার সভাপতি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী পরিকল্পনা কমিশনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে চূড়ান্ত কর্তৃত্ব ধারণ করেছিলেন।
• 2015 সালে, পরিকল্পনা কমিশনের পরিবর্তে নীতি আয়োগ গঠিত হয় এবং প্রধানমন্ত্রী নীতি আয়োগেরও পদাধিকার সভাপতি হন।

Additional Information 

• পরিকল্পনা কমিশন
  • 1950 সালে জওহরলাল নেহেরুর সভাপতিত্বে ভারত সরকারের একটি প্রস্তাবের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত।
  • এই সংস্থা অর্থনৈতিক ও সামাজিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য সম্পদের মূল্যায়ন এবং পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়নের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিল।
  • এটি ভারত সরকারের পরামর্শদাতা সংস্থা হিসেবে কাজ করেছিল।
  • 2014 সালে এটি বিলুপ্ত হয় এবং নীতি আয়োগ (ন্যাশনাল ইন্সটিটিউশন ফর ট্রান্সফর্মিং ইন্ডিয়া) দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়।
• নীতি আয়োগ
  • পরিকল্পনা কমিশনের উত্তরাধিকারী হিসেবে 1 জানুয়ারী, 2015 সালে গঠিত।
  • নীতি নির্মাণ প্রক্রিয়ায় রাজ্যগুলিকে জড়িত করে সহযোগী ফেডারেলিজমকে উৎসাহিত করার লক্ষ্য।
  • স্থায়ী উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে দীর্ঘমেয়াদী নীতি পরিকল্পনা এবং উদ্ভাবনের উপর ফোকাস।
  • প্রধানমন্ত্রী নীতি আয়োগের পদাধিকার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি শাসক পরিষদ রয়েছে।
• পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা
  • এগুলি ছিল কেন্দ্রীভূত এবং সমন্বিত জাতীয় অর্থনৈতিক কর্মসূচী।
  • ভারত 1951 থেকে 2017 সালের মধ্যে 12 টি পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে।
  • প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা কৃষিক্ষেত্রে ফোকাস করেছিল, পরবর্তী পরিকল্পনায় শিল্পায়ন, অবকাঠামো এবং অর্থনৈতিক উদারীকরণের উপর জোর দেওয়া হয়েছিল।
  • পরিকল্পনা কমিশন বিলুপ্ত হওয়ার পর, নীতি আয়োগের অধীনে দীর্ঘমেয়াদী কৌশল দ্বারা পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়।
• পদাধিকার পদ
  • “পদাধিকার” শব্দটি এমন একটি পদকে বোঝায় যা কেউ অন্য কোনও পদ বা ভূমিকার কারণে ধারণ করে।
  • উদাহরণস্বরূপ, প্রধানমন্ত্রী স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিকল্পনা কমিশনের এবং এখন নীতি আয়োগের পদাধিকার সভাপতি হয়েছিলেন।
  • এটি নিশ্চিত করে যে সর্বোচ্চ নির্বাহী কর্তৃপক্ষ কৌশলগত পরিকল্পনা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সরাসরি জড়িত।

সঠিক উত্তরটি হলেন রাজ্যপাল 

• রাজ্য মানবাধিকার কমিশন
  • 1993 সালের মানবাধিকার সংরক্ষণ  আইন অনুসারে রাজ্য পর্যায়ে রাজ্য মানবাধিকার কমিশন গঠনের ব্যবস্থা করে।
  • একটি রাজ্য মানবাধিকার কমিশন ভারতীয় সংবিধানের সপ্তম তফসিলের মধ্যে রাজ্য তালিকা এবং সমবর্তী তালিকার অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলি সম্পর্কিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে অনুসন্ধান করতে পারে।
  • রাজ্যটির রাজ্যপাল গঠিত কমিটির সুপারিশে সভাপতি এবং অন্যান্য সদস্যদের নিয়োগ করেন:
    • রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী
    • বিধানসভার স্পিকার
    • রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
    • বিধানসভায় বিরোধীদলীয় নেতা
    • রাজ্যের একটি বিধান পরিষদ থাকলে- বিধানপরিষদের বিরোধী দলের সভাপতি এবং নেতাও কমিটির সদস্য হবেন।

• রাজ্যপাল
  • রাজ্যপালের নিয়োগ, তাঁর ক্ষমতা এবং পদের সাথে সম্পর্কিত সমস্ত বিষয় ভারতীয় সংবিধানের 153 থেকে 162 ধারাতে আলোচনা করা হয়েছে।
  • ভারতের রাষ্ট্রপতির ভূমিকার সাথে রাজ্যপালের ভূমিকার বেশ কিছু সাদৃশ্য রয়েছে 
  • রাজ্যপালের দায়িত্ব রাষ্ট্রপতির অনুরূপ, কিন্তু সেটি সংশ্লিষ্ট রাজ্যের জন্য।
  • রাজ্যপাল কোনও রাজ্যের নির্বাহী প্রধান এবং কাজটি ভারতের রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের মতোই থাকে।
• উচ্চ আদালত
  • একটি রাজ্যের সর্বোচ্চ বিচারবিভাগীয় আদালত হল উচ্চ আদালত বা হাইকোর্ট।
  • এটি ভারতের সর্বোচ্চ আদালতের পরে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হিসাবে অভিহিত করা হয়।
  • বর্তমানে, ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে 25 টি উচ্চ আদালত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
  • এটি 1858 সালে আইন কমিশনের সুপারিশ অনুসারে সংসদ ভারতীয় হাই কোর্ট আইন 1861  পাশ করে, যেখানে কলকাতা, মাদ্রাজ এবং বোম্বাই তিনটি প্রাদেশিক সুপ্রিম কোর্টের জায়গায় উচ্চ আদালত প্রতিষ্ঠার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।
  • এর মাধ্যমে, কলকাতা হাইকোর্ট দেশের প্রথম হাইকোর্ট হয়
  • এই আইন বাস্তবায়নের কারণ ছিল বিভিন্ন রাজ্যের জন্য একটি পৃথক বিচার বিভাগীয় সংস্থার প্রয়োজন।
  • সুতরাং, ব্রিটিশ সরকার তৎকালীন সুপ্রিম কোর্ট এবং সদর আদালত বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং এটিকে হাইকোর্ট দ্বারা প্রতিস্থাপন করেছিল।
  • যে কোনও হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগের জন্য কিছু বিধি ও যোগ্যতার মানদণ্ড নির্ধারিত ছিল এবং পরবর্তীকালে ভারতীয় সংবিধানের 214  ধারা অনুসারে স্বাধীনতার পরে ঘোষণা করা হয়েছিল যে প্রত্যেক ভারতীয় রাজ্যের অবশ্যই নিজস্ব হাইকোর্ট থাকতে হবে।

সঠিক উত্তর হল 1950

Key Points

• পরিকল্পনা কমিশন একটি প্রতিষ্ঠান যা ভারতে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন করে।
• পরিকল্পনা কমিশন 1950 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
• পরিকল্পনা কমিশন একটি উপদেষ্টা সংস্থা মাত্র।

Additional Information 

• পরিকল্পনা কমিশনের সদর দপ্তর নয়াদিল্লিতে অবস্থিত।
• কে সি নিয়োগীর সভাপতিত্বে একটি উপদেষ্টা পরিকল্পনা বোর্ডের সুপারিশে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
• পরিকল্পনার ধারণাটি জোসেফ স্ট্যালিন দ্বারা প্রবর্তিত রাশিয়ান মডেলের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল।
• প্রধানমন্ত্রী পরিকল্পনা কমিশনের চেয়ারম্যান।
• পরিকল্পনা কমিশনের প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন জওহরলাল নেহেরু।
• পরিকল্পনা কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যানকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা নিযুক্ত করেছিল।
• গুলজারীলাল নন্দ পরিকল্পনা কমিশনের প্রথম ডেপুটি চেয়ারম্যান ছিলেন।

সঠিক উত্তর হল 1953

• রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন:
  • 1953 সালের 29শে ডিসেম্বর ভারত সরকার রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন গঠন করে।
  • এটি রাজ্যের সীমানা পুনর্নির্ধারনের বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য গঠিত হয়েছিল।
  • ভাষা-ভিত্তিক রাজ্যগুলির বিষয়ে সমাধানের জন্য এটি গঠিত হয়েছিল।
  • রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের সদস্য ছিলেন এইচ এন কুঞ্জরু, ফজল আলী, এবং কে এম পানিক্কর।
  • অন্ধ্রপ্রদেশ হল স্বাধীন ভারতের প্রথম ভাষাগত ভিত্তিতে তৈরি হওয়া রাজ্য।

সঠিক উত্তর হল ন্যাশানাল ইনস্টিটিউশান ফর ট্রান্সফরমিং ইন্ডিয়া।  

• নীতি আয়োগ: 
  • নীতি আয়োগ কোনও সাংবিধানিক সংস্থা নয়।
  • এটি 2015 সালের 1লা জানুয়ারী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
  • এটি পরিকল্পনা কমিশনের জায়গায় গঠিত হয়েছে।
  • পদাধিকার বলে প্রধানমন্ত্রী এই সংস্থার সভাপতি।
  • নীতি আয়োগ হল ভারত সরকারের প্রধান নীতিনির্ধারক ‘থিঙ্ক ট্যাঙ্ক’, যা সরকারি নীতি এবং কর্মপন্থা - উভয়েরই নির্দেশ দেয়।

• সভাপতি: নরেন্দ্র মোদী (ভারতের প্রধানমন্ত্রী)
• সহ-সভাপতি: ডঃ রাজীব কুমার
• প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা: অমিতাভ কান্ত
• পূর্ণ সময়ের সদস্য:
  • শ্রী ভি.কে. সরস্বত
  • প্রফেসর  রমেশ চাঁদ 
  • ডাঃ ভি কে পল

সঠিক উত্তর হল রাজ্য মানবাধিকার কমিশন

• রাজ্য মানবাধিকার কমিশন ভারতের একটি অসাংবিধানিক সংস্থা।

Key Points 

• রাজ্য মানবাধিকার কমিশন একটি বহু-সদস্যবিশিষ্ট সংস্থা।
• এটি একজন চেয়ারম্যান এবং দুইজন সদস্য নিয়ে গঠিত।
• এটি শুধুমাত্র কেন্দ্র তালিকা এবং যুগ্ম তালিকায় উল্লিখিত বিষয়গুলির ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে তদন্ত করতে পারে।
• চেয়ারম্যানকে হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি বা এমন একজন সদস্য হতে হবে যিনি মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তাঁকে রাজ্যের জেলা জজের জন্য হাইকোর্টের চাকরিরত বা অবসরপ্রাপ্ত বিচারক হতে হবে জেলা জজ হিসাবে ন্যূনতম 7 বছরের অভিজ্ঞতা এবং বাস্তব অভিজ্ঞতার জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তি।
• মুখ্যমন্ত্রীকে প্রধান করে গঠিত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে রাজ্যপালের দ্বারা চেয়ারপারসন এবং সদস্যদের নিয়োগ করা হয়।
• চেয়ারপারসন এবং সদস্যরা 3 বছর বা 70 বছর বয়সে উপস্থিত না হওয়া পর্যন্ত পদে অধিষ্ঠিত হন।
• রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের সদস্যরা রাজ্যপাল কর্তৃক নিযুক্ত হন।
• রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের কেবল রাষ্ট্রপতিই অপসারণ করতে পারেন।
• যে তারিখে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী আইনটি সংঘটিত হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে তার তারিখ থেকে এক বছর পেরিয়ে যাওয়ার পরে কমিশনের কোনও বিষয়ে তদন্ত করার ক্ষমতা নেই।

সঠিক উত্তর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।Key Points

• জোনাল পরিষদগুলি হল সংবিধিবদ্ধ সংস্থা কারণ তারা সংসদের একটি আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়, যা হল 1956 সালের রাজ্য পুনর্গঠন আইন।
• 5টি পাঁচটি জোনাল পরিষদ রয়েছে:
  • হরিয়ানা, হিমাচল প্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর, পাঞ্জাব, রাজস্থান, দিল্লির জাতীয় রাজধানী অঞ্চল এবং চণ্ডীগড় কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নিয়ে গঠিত উত্তর জোনাল পরিষদ।
  • সেন্ট্রাল জোনাল পরিষদ, ছত্তিশগড়, উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশ এবং মধ্যপ্রদেশ রাজ্য নিয়ে গঠিত।
  • বিহার, ঝাড়খণ্ড, উড়িষ্যা এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যগুলি নিয়ে গঠিত পূর্বাঞ্চলীয় জোনাল পরিষদ।
  • গোয়া, গুজরাট, মহারাষ্ট্র এবং দমন ও দিউ এবং দাদরা ও নগর হাভেলি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নিয়ে গঠিত পশ্চিম আঞ্চলিক পরিষদ।
  • অন্ধ্র প্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক, কেরালা, তামিলনাড়ু এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পুদুচেরি রাজ্যগুলি নিয়ে গঠিত দক্ষিণাঞ্চলীয় আঞ্চলিক পরিষদ।
• উত্তর-পূর্ব পরিষদ ​
  • উপরোক্ত জোনাল পরিষদগুলি ছাড়াও, সংসদের একটি পৃথক আইন অর্থাৎ 1971 সালের উত্তর-পূর্ব কাউন্সিল আইন দ্বারা একটি উত্তর-পূর্ব কাউন্সিল তৈরি করা হয়েছিল।
  • এর কার্যাবলী আঞ্চলিক পরিষদের অনুরূপ, কিন্তু কিছু সংযোজন সহ।
    এর সদস্যদের মধ্যে রয়েছে আসাম, মণিপুর, মিজোরাম, অরুণাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড, মেঘালয়, ত্রিপুরা এবং সিকিম।
• জোনাল পরিষদের সাংগঠনিক কাঠামো নিম্নরূপ:
  • চেয়ারম্যান - কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এই প্রতিটি কাউন্সিলের চেয়ারম্যান। সুতরাং, বিকল্প 1 সঠিক উত্তর।
  • ভাইস-চেয়ারম্যান - প্রতিটি জোনের অন্তর্ভুক্ত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীরা আবর্তনের মাধ্যমে সেই জোনের জন্য জোনাল পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান হিসাবে কাজ করেন, প্রত্যেকে একবারে এক বছরের জন্য অফিস ধারণ করে।
  • সদস্য- মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্যের প্রতিটি রাজ্য থেকে রাজ্যপাল কর্তৃক মনোনীত অন্য দু'জন মন্ত্রী এবং জোনের অন্তর্ভুক্ত কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে দুজন সদস্য।
  • উপদেষ্টা- প্রতিটি জোনাল পরিষদের জন্য পরিকল্পনা কমিশন দ্বারা মনোনীত একজন ব্যক্তি, মুখ্য সচিব, এবং জোনের অন্তর্ভুক্ত রাজ্যগুলির দ্বারা মনোনীত অন্য একজন কর্মকর্তা/উন্নয়ন কমিশনার
• আঞ্চলিক পরিষদগুলির লক্ষ্য রাজ্য, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং কেন্দ্রের মধ্যে সহযোগিতা এবং সমন্বয়ের প্রচার করা।
• তারা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা ও সুপারিশ করেন।
• তারা শুধুমাত্র ইচ্ছাকৃত এবং উপদেষ্টা সংস্থা। 

সঠিক উত্তর 2015

Key Points 

• পরিকল্পনা কমিশনকে দেশের সমস্ত সম্পদের মূল্যায়ন, ঘাটতি সম্পদ বৃদ্ধি, সম্পদের সবচেয়ে কার্যকর ও সুষম ব্যবহারের জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং অগ্রাধিকার নির্ধারণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।
• 1লা জানুয়ারী 2015-এ, নবগঠিত নীতি আয়োগের সাথে পরিকল্পনা কমিশনকে প্রতিস্থাপন করার জন্য একটি মন্ত্রিসভা প্রস্তাব পাস করা হয়েছিল।

Additional Information

• NITI - ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশন ফর ট্রান্সফর্মিং ইন্ডিয়া
  • নীতি আয়োগ হল ভারত সরকারের একটি নীতি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক যা ভারতের পরিকল্পনা কমিশনকে প্রতিস্থাপন করেছে। এটি অর্থনৈতিক নীতিতে রাজ্য সরকারগুলির সম্পৃক্ততাকে উৎসাহিত করে সমবায় ফেডারেলিজমের সাথে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
  • নীতি আয়োগের অন্যতম উদ্দেশ্য হল গ্রাম পর্যায়ে বিশ্বাসযোগ্য পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য প্রক্রিয়া তৈরি করা এবং সরকারের উচ্চ স্তরে এইগুলিকে ক্রমাগতভাবে একত্রিত করা।
  • নীতি আয়োগের চেয়ারম্যান - প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

সঠিক উত্তর সেপ্টেম্বর 1984

Key Points 

• GSDS হল 5 Tees January Marg-এ গান্ধী স্মৃতির মিলন এবং রাজঘাটে গান্ধী দর্শন একটি স্বাধীন সংস্থা হিসেবে ।
• এটি ভারত সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলে।
• এর আগের নাম বিড়লা হাউস বা বিড়লা ভবন ।
• এটি সেই জায়গা যেখানে মহাত্মা গান্ধী তার জীবনের শেষ 144 দিন কাটিয়েছিলেন এবং 30 জানুয়ারী 1948 সালে তাকে হত্যা করা হয়েছিল ।

Important Points

• গান্ধী স্মৃতি গান্ধীর সবচেয়ে বড় জাদুঘরগুলির মধ্যে একটি।
• এটি একটি লাইব্রেরি নিয়ে গঠিত যেখানে প্রায় 60,000 বই রাখা হয়েছে এবং গান্ধীর বই বিক্রির বইয়ের দোকান রয়েছে।
• গান্ধীজীর প্রায় 6000টি আসল ছবি এখানে সংরক্ষিত আছে।

সঠিক উত্তর হ'ল বিধিবদ্ধ সংস্থা ।

ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (এনএইচআরসি) 1993 সালের 12 ই অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

• এটি 1993 সালে সংসদ কর্তৃক প্রণীত একটি আইন যথা মানবাধিকার সুরক্ষা আইন, 1993 অনুসারে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, 
• এটি একটি বিধিবদ্ধ সংস্থা।
• সদর দফতর: দিল্লি
• কমিশন একটি চেয়ারম্যান এবং পাঁচ সদস্য সমন্বয়ে গঠিত একটি বহু সদস্যের সংস্থা।
• এটি প্যারিস নীতিগুলির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ যা 1991 সালের অক্টোবরে মানবাধিকারের প্রচার ও সুরক্ষার জন্য প্যারিসে অনুষ্ঠিত প্রথম আন্তর্জাতিক কর্মশালায় গৃহীত এবং রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদ এর 48/134 এর বিধিবিধান দ্বারা 20 ডিসেম্বর 1993 অনুমোদিত হয়।

• সাংবিধানিক সংস্থা	বিধিবদ্ধ সংস্থা
  এই সংস্থাগুলি সংবিধানের অধীনে উল্লেখ করা হয়েছে এবং সংবিধান থেকে তাদের ক্ষমতা অর্জন করছে।	এগুলি অসাংবিধানিক সংস্থা এবং সংবিধানে তাদের কোনও উল্লেখ পাওয়া যায় না।
  এই সংস্থাগুলির ব্যবস্থায় যে কোনও পরিবর্তনের জন্য সাংবিধানিক সংশোধনী প্রয়োজন।	সংস্থাগুলি সংসদের একটি আইন দ্বারা নির্মিত হয়।
  গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক সংস্থা হ'ল: অর্থ কমিশন নির্বাচন কমিশন সিএজি (ক্যাগ) ইউপিএসসি	গুরুত্বপূর্ণ বিধিবদ্ধ সংস্থা হ'ল: সেবি এনএইচআরসি (জাতীয় মানবাধিকার কমিশন) ইউআইডিএআই

সঠিক উত্তর হল বিকল্প 3

Key Points

• প্রধান তথ্য কমিশনার, বা তথ্য কমিশনার, ক্ষেত্রমত, তিনি তার অফিসে প্রবেশ করার তারিখ থেকে তিন বছর বা 65 বছর বয়সের জন্য পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন।
• 2005 সালের আইনটি 2019 সালে সংশোধন করা হয়েছিল।
• CIC পুনরায় নিয়োগের জন্য যোগ্য নয়।
• RTI আইন 2005-এর ধারা-12-এর বিধানের অধীনে, কেন্দ্রীয় সরকার, সরকারী গেজেটে বিজ্ঞপ্তি দ্বারা, কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশন নামে পরিচিত একটি সংস্থা গঠন করবে।
• কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশন, প্রধান তথ্য কমিশনার (CIC) এবং প্রয়োজনীয় হিসাবে বিবেচিত হতে পারেন এমন সর্বাধিক 10 জনের কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনার নিয়ে গঠিত হবে।